ফ্রিল্যান্সিংয়ে দক্ষতাই হলো আপনার মূল চাবিকাঠি, প্রশ্ন ও গল্পে ফ্রিল্যান্সিং এবং এই বিষয়ে নানা খুঁটিনাটি!

সারাদিন ডট নিউজ: ফ্রিল্যান্সিংয়ে আপনার ক্যারিয়ার শুরুর গল্পটা শুনতে চাই। পাশাপাশি ফ্রিল্যান্সিংয়ে যারা আগ্রহী, তাদের স্বচ্ছ ধারণা দেওয়ার উদ্দেশ্যে কিছু বলুন।
সুমন সাহা: যখন আমি ভার্সিটির শেষ বর্ষে ছিলাম তখন থেকেই এই ফ্রিল্যান্সিং এর হাতে খড়ি। ২০১০ সালে খুব আগ্রহের সাথে ওডেক্স- এখন বর্তমানে আপওয়ার্ক-সেখানে অ্যাকাউন্ট খুলি। প্রথমদিকে অনেক চড়াই-উতরাই পেরিয়ে সামনে এগিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করি কিন্তু তারপরও অনেকটা হতাশ হয়ে পরি। এরপর ২০১২ সালে বলতে পারেন আমার স্ত্রী’র অনুপ্রেরণায় আমি আবার ফ্রিল্যান্সিং শুরু করি। সেই থেকে আজও আছি, দক্ষতার সাথে কাজ করে চলছি। প্রথমে শুরু করেই কাজ পাওয়ার জন্য ব্যস্ত হয়ে যাই; তবে যখন দ্বিতীয়বার কাজ শুরু করলাম। তখন বুঝলাম আগের সেই আমি, আর দ্বিতীয় প্রোফাইল অনেক পার্থক্য। সেই যে শুরু হলো আজ পর্যন্ত ফ্রিল্যান্সিং চলছে। এটা স্বাধীন পেশা। খুব সহজে, যেকোনো ক্যাটাগরীতে দক্ষ হয়ে এই পেশায় কাজ করা যায়।

সারাদিন ডট নিউজ : এক কথায় যদি বলি ফ্রিল্যান্সিং কি? আর আউটসোর্সিং কি?
সুমন সাহা: ফ্রিল্যান্সিংয়ের যদি এক কথায় প্রকাশ করি এর অর্থ হল মুক্ত পেশা। আমরা যে কাজগুলো গুলো করি এগুলোকেই বলা হয় ফ্রিল্যান্সিং। আর আউটসোসিং বলতে যা বুঝায়, আমাদের দেশের একটি কোম্পানি বাইরের দেশের একটি কোম্পানির সাথে যখন কাজ করে। কথাটি যদি এভাবে বলি, বাহিরের একটি প্রতিষ্ঠান অনেকগুলো এমপ্লয়ী আছে; তার পরেও তাদের আরো ইমপ্লয়ী দরকার- তখন বিভিন্ন দেশ থেকে ওই কোম্পানি কিছু ফ্রিল্যান্সার হায়ার করে। তখন বিদেশি ওই প্রতিষ্ঠান বাহিরের দেশ থেকে যে কাজগুলো-করিয়ে নেয় সেটা হলো -আউটসোসিং বা অনেকে এটাকে সাব-কন্ট্রাক্টও বলে থাকে। কিন্তু ব্যক্তি পর্যায়ে যদি করে তখন হয়ে যায় ফিল্যান্সিং। এক কথায় বাহিরের কোম্পানিগুলো দেশের যে কোম্পানিকে হায়ার করে যে কাজগুলো করে- এটাই হলো আউটসোর্সিং। ইন্ডিভিজুয়াল ফ্রিল্যান্সাররা যখন আমরা ছোট ছোট খণ্ডকালীন কাজ করি এগুলোকেই বলা হয় ফ্রিল্যাসিং।

সারাদিন ডট নিউজ: যারা নতুন করে এই পেশায় আসতে চায় তারা ফ্রিল্যান্সিং কোথায় করবে, কি কি থাকতে হবে?
সুমন সাহা: ফ্রিল্যান্সিংয়ে আসার আগে একটি কথা জানতে হবে, আমি যে ক্যাটাগরিতে কাজ করব ওই ক্যাটাগরিতে আমি কতটা দক্ষ। ওই কাজটিতে আমি কতটুকু উপযুক্ত। যারা তরুণ তাদের প্রতি আমার সাজেশন থাকবে, যেকোনো মার্কেটপ্লেসে অ্যাকাউন্ট তৈরি করার আগে। নিজেদের দক্ষতা ও যে ক্যাটাগরিতে কাজ করবেন কতটুকু স্কিল জোরদার করবেন। আমরা বিভিন্ন মার্কেটপ্লেসে কাজ করি, তার মধ্যে আপওয়ার্ক, পিপল পার আওয়ার, ফাইভার, ফ্রিল্যান্সার ডটকম, গুরু ইত্যাদি। এসব মার্কেটপ্লেসে যারা নতুন কাজ শুরু করতে চান, তাদের চমৎকার একটি প্রোফাইল তৈরি করা জরুরি। যেহেতু আমি আপওয়ার্কে-কাজ করি। আমি বলতে চাই, এখানে বিগ বাজেটের কাজগুলো বেশি থাকে। দীর্ঘমেয়াদি কাজ থাকে। সিকিউরিটির বিষয়েও আপওয়ার্ক অনেক সচেতন। এক কথায় বলবো, আপনাকে দক্ষ হয়েই কাজে নামতে হবে। যে ক্যাটাগরিতে কাজ করতে চান, সেটাই বেছে নিন।

নিজের ওয়ার্ক স্টেশন; বলতে পারেন ওয়ার্ক ফর হোম-এ বসে নিজের কাজ করছেন সুমন সাহা।

সারাদিন ডট নিউজ: আপনি কম্পিউটার সাইন্স নিয়ে পড়েছেন? ফ্রিল্যান্সিং-এর জন্য কি কম্পিউটার সাইন্স নিয়ে পড়াশোনা করা দরকার? কোন ব্যাকগ্রাউন্ড থাকলে ফ্রিল্যান্সিংয়ে আসা যাবে, আসা যাবেনা, এরকম কোন নিয়ম কি আছে?
সুমন সাহা: ফ্রিল্যান্সিং বিষয়টি হলো অনেকটা আইটির সাথে রিলেটেড। তাই আইটির কোনো বিষয়ের সাথে যদি কেউ জড়িত থাকে, সে খুব ভালো করবে। বুঝতে সুবিধা হয়। কিন্তু যারা অন্য ব্যাকগ্রাউন্ডের রয়েছেন মানে কম্পিউটার সাইন্সের নয়, তাদের জন্য যে সম্ভব হবে না তা নয়, ধৈর্য ও শেখার আগ্রহ থাকলে যেকোনো ব্যাকগ্রাউন্ডের যে কেউ এই ফ্রিল্যান্সিংয়ে ভালো করতে পারে এবং সবই সম্ভব। মোটকথা, শেখার মানুষিকতা ও ধৈর্য ধরে রাখতে হবে।

সারাদিন ডট নিউজ: ফিল্যান্সিয়ের শুরুতে প্রোফাইলটা খুব জরুরি। আপনি আপনার প্রোফাইলটা কিভাবে সাজিয়েছিলেন। বলা হয় ফিল্যান্সিং একটা প্রোফাইল হচ্ছে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়!
সুমন সাহা: একটি সুন্দর প্রোফাইল আপনার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। প্রশ্ন হচ্ছে প্রোফাইল ওভারভিউটা কিভাবে তৈরি করব? অনেক সময় আমরা প্রোফাইলটা সাধারণভাবে লেখার চেষ্টা করি। আসলে বিষয়টি এমনভাবে সাজাতে হবে, আমি যে ক্যাটাগরিতে কাজ করব, যে ক্যাটাগরি আমার মধ্যে আছে, আপনি দক্ষ, সাথে বিভিন্ন কাজরে পোর্টফোলিও, আগের কিছু কাজ এড করে দিয়ে,স্টেপ বাই স্টেপ এভাবে প্রোফাইলটা সাজাতে হবে। মোট কথা হল প্রোফাইলটা এমনভাবে সাজাতে হবে এটাই যেন আপনার স্কিলের প্রতিফলন।

সারাদিন ডট নিউজ: তরুণ-তরুণী ফ্রিল্যান্সিং করতে চান। কিন্তু তারা শুরুতে হয়তো কোনো গাইডলাইন পান না। সে জন্য একজন কীভাবে নিজেকে প্রস্তুত করবে? কি প্রশিক্ষণ করবে?
সুমন সাহা: আসলে সবার মনেই এই প্রশ্নটা থাকে যে কিভাবে আমি ফ্রিল্যান্সিং শুরু করতে পারি। প্রথমেই যেটা বলব সবার আগে খেয়াল রাখতে হবে যে আমি কতটুকু জানি, আমি কোন ক্যাটাগরির জন্য দক্ষ। কোনটিতে যেতে আমি ইচ্ছুক। এটা না দেখে যদি আমার পাশের আরেকজন ভালো করতেছে তা দেখেই ঝাঁপিয়ে পড়লাম, তাহলে হবে না। অন্যজন যে ক্যাটাগরিতে কাজ করছে-আপনিও যদি সেই ক্যাটাগরিতে কাজ শুরু করবেন বলে ভাবছেন, ভালো করবেন, এমনটা ভাবা ঠিক হবে না। মনে রাখতে হবে, ফ্রিল্যান্সিং অনেক ধরনের ক্যাটাগরি আছে । এখন গবেষণা করে দেখতে হবে আপনি কোন কাজে দক্ষ। সে অনুযায়ী একজন সিনিয়র ফ্র্রিল্যান্সারের সহযোগিতা বা সান্নিধ্য নিতে পারেন।

সারাদিন ডট নিউজ: শুরু কিভাবে করব? এটা অনেকেই বলেন।
সুমন সাহা: দেখা যাচ্ছে অনেকেই ছোটবেলা থেকেই আঁকাআঁকি করেন। তারা কিন্তু গ্রাফিক্স ডিজাইন ক্যাটাগরিতে আসতে পারেন। আবার দেখা যায় অনেকেই ইংরেজিতে অনেক ভালো, গ্রামাটিক্যাল বিষয়গুলো অনেক ভাল জানেন, চাইলেই তারা কিন্তু কাস্টমার সাপোর্ট, কল-সেন্টার এবং কনটেন্ট রাইটিংয়ের কাজটি করতে পারেন। এটা কিন্তু বিশাল ক্ষেত্র, যেমন আমরা সফটওয়্যার ডেভেলপ করি, এখানে কনটেন্ট রাইটিং এর প্রয়োজন হয়, ই-কমার্স সাইট বানায়, তাদের কিন্তু কন্টেন্ট রাইটিং এর প্রয়োজন হয়, অনেক প্রোডাক্টের ডেসক্রিপশন লিখতে হয়-এই কাজগুলো করে- যারা ভাল কনটেন্ট রাইটিং তারাই কাজটি করে দেয় এবং এর সাথে কাস্টমার সাপোর্টও অনেক গুরুত্বপূর্ণ। এইগুলো আপনার নিজের মধ্যেই প্রশ্ন করে জানাতে হবে, শুরুতেই যদি আপনার ভিতরে কিছু না থাকে, তাহলে কঠিন। যেখানে আপনি কিছুটা দক্ষ, সেখান থেকেই শুরু করুন।

সারাদিন ডট নিউজ: ভাসা ভাসা জ্ঞান নিয়ে কি ফিল্যান্সিং এক্ষেত্রে আসা উচিত?
সুমন সাহা: ফ্রিল্যান্সিংয়ে ভাসাভাসা ধারণা বলতে কিছু নেই। এখানে দক্ষতাই হল মূল বিষয়। এখানে আপনার ভার্সিটির সার্টিফিকেট দিয়ে মূল্যায়ন করা হবে না। এখানে আপনাকে মূল্যায়ন করা হবে আপনার দক্ষতা দিয়ে। অনেকে আছে বিভিন্ন সফটওয়্যার, ডিজাইন টুলস, ফটোশপ, ইলাস্ট্রেটর-ইত্যাদি বিষয়ে ভালো জানে কিন্তু তাদের ভালো সনদপত্র নেই। কাজ  করতে করতে বিষয়গুলো শিখে গেছে। মূলত তারাই দক্ষ, ফ্রিল্যান্সিংয়ে দক্ষতায় হলো আপনার মূল চাবিকাঠি।

সারাদিন ডট নিউজ: কিভাবে একজন ফ্রিল্যান্সার তার অর্জিত অর্থ দেশে আনবেন?
সুমন সাহা: মার্কেটপ্লেস যেখানে আমরা কাজ করি। অর্থ লেনদেনের ব্যাপারে তাদের যথেষ্ট সিকিউরিটি সিস্টেম রয়েছে। দুই থেকে তিন মাস আর্নিং জমা করেও তারপর আমি টাকা উঠাই। আমি যেটা মনে করি একটি মার্কেটপ্লেসে যখন আমার ডলার জমা থাকবে। সবচেয়ে নিরাপদ আছে। ফ্রিল্যান্সিংয়ে যে টাকাগুলো আমাদের দেশে আসে সেগুলো রেমিটেন্স হিসেবে আসে। ২০২৪ সাল থেকে আমাদের আইটিতে ট্যাক্স দিতে হবে না। তবে এই যে আয় আমরা করি সেই আয়ের রিটার্ন গভমেন্টকে দেখাতে হবে। আগে টাকা আনতে অনেক জামেলা হতো এখন আর কোনো ঝামেলা নেই। কারণ আইটি  ফিল্যান্সিং বিষয়ে এখন সবাই জানে।

সারাদিন ডট নিউজ: করোনার সময়ে ফ্রিল্যান্সিং কাজের মার্কেটে কোনো প্রভাব পড়েছে কিনা, এখানের প্রতারণা নিয়েও জানতে চাই?
সুমন সাহা: করোনার সময়ে সোশ্যাল মিডিয়া রিলেটেড কাজ, ই-কমার্স, মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন ডেভেলপমেন্ট ইত্যাদি কাজের চাহিদা বেড়েছে অনেক। তবে এতে দক্ষতার কোন বিকল্প নেই। যদি প্রতারণা বিষয়ে বলতে হয়, আমি বলবো, দুনিয়াতে ভাল মন্দ দুই জায়গায় এরকম মানুষ আছে। আমাদের এখানেও আছে। তবে শুরুতে যেমন ফ্রিল্যান্সিয়ের প্রতারক ছিলো-এখনও আছে। অনেক সময় ক্লায়েন্টও প্রতারণা করে। সেক্ষেত্রে মার্কেটপ্লেসগুলো দোষগুণ বিচার করে।

সারাদিন ডট নিউজ: টপ রেটেড ফ্রিল্যান্সার হতে গেলে কি করতে হবে?
সুমন সাহা: বিভিন্ন মার্কেটপ্লেসে বিভিন্ন লেভেল থাকে। যখন ফ্রিল্যান্সার আপকামিং বা নতুন কোনো ফ্রিল্যান্সার কাজ শুরু করে এবং কাজ পায়। তখন মার্কেট প্লেসগুলো নিজস্ব অ্যালগোরিদমে লেভেল নির্ধারণ করে। শুরুর দিকে যদি আপনি ভাল কাজ পান, কাজ করেন তখন আপওয়ার্ক রাইজিং ট্যালেন্ট ব্যাজ দেয় । এরপরও লেভেল আছে টপ রেটেড। কিছুদিন আগে নতুন করে দুটি লেভেল যোগ হয়েছে টপ রেটেট প্লাস এবং এক্সটাভেটেড। এই ক্যাটাগরিগুলো মেইনটেইন করতে হলে প্রতিমাসে আপনার নির্দিষ্ট আর্নিং থাকতে হবে, প্রতিমাসে কয়টা জব আপনি পেলেন, তার উপরে কি রকম ফিডব্যাক আসছে। তখন বিভিন্ন মার্কেটপ্লেসে অ্যালগরিদম গুলো আছে ওরা আসলে এগুলো ক্যালকুলেট করে। যার সাকসেস রেট ভালো, সে তত টপ রেটেড হয়। ফ্রিল্যান্সারদের সবসময়ই একটি কথা মাথায় রাখতে হবে, শুরু থেকেই ক্লায়েন্টের কাছ থেকে যেন ভালো একটা ফিডব্যাক পায়। যা খুব গুরুত্বপূর্ণ।

সারাদিন ডট নিউজ: কিভাবে ফ্রিল্যান্সিংয়ে ক্লাইন্টদের সুসম্পর্ক রাখতে হয়। কাজ আবার পাওয়া যায়?
সুমন সাহা: সব সময় তাদের সাথে সুসম্পর্ক বজায় রাখতে হবে। কিছুদিন পর পর হাই হ্যালো মধ্যে রাখতে হবে। মনে রাখতে হবে তাকে বিরক্ত করা যাবে না। জব আছে কিনা আমি করতে আগ্রহী এরকম প্রশ্ন করা যাবে না। সিম্পল হাই-হ্যালোর মধ্যে রাখলেই ভালো।

সারাদিন ডট নিউজ: ফ্রিল্যাসিং পেশাটা কি আসলে রিস্কি?
সুমন সাহা: আমার কাছে যেটা মনে হয় আমি রিস্ক বলবো না। টোটাল রিক্স না। আমি যদি এই কাজে দক্ষ হই, অবশ্যই আমার দক্ষতা দিয়ে আমি সন্তুষ্ট থাকি, হয়তো কোন সময় কাজ পাওয়া যাবে না। এই সময়টাকে আরোও  ঝালাই করে নিতে হবে। ফ্রিল্যান্সিংয়ের সাথে অনেক কিছু জড়িত। একজন টপ রেটেড ফ্রিল্যান্সারের এক মাসের আয় দিয়ে দু তিন মাস চলে যাওয়া কোন ব্যাপার না। ফ্রিল্যান্সিং মানেই হচ্ছে খন্ডকালীন জব। আপনার যদি দক্ষতা থাকে একটি কাজ শেষ হওয়ার পর, হয়তো আপনি কিছুদিন অপেক্ষা করলেন , আবার নতুন করে শুরু করেন, কাজ পেয়ে যাবেন। সময় এসেছে এই পেশাকে এখন অনেক মূল্যায়ন করার। অন্যান্য চাকরির মত এটাও একটা ফুল পেশা। সমাজে দৃষ্টিভঙ্গি আমরা যখন শুরু করেছি, তখনকার সময় আর এখনকার সময় আকাশ-পাতাল ডিফারেন্স। দিন দিন মানুষ এই বিষয়ে জানছে,  আমি বলব- ফ্রিল্যান্সিং পেশা মোটেও রিক্স না যদি আপনি দক্ষ হন।

সারাদিন ডট নিউজ: আপনাকে ধন্যবাদ

সুমন সাহা: সারাদিন ডট নিউজ ও টিমকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

পরিশেষে, যদি আপনার কোনো প্রকার উপকারে আসে তাহলে দয়াকরে সকল আইটি ফ্রিল্যান্সার ভাইদের সঙ্গে শেয়ার করতে ভুলবেন না। দেশের জন্য এবং দেশকে ভালোবেসে কাজ করুন। মার্কেটপ্লেসে আমাদের কাজের গুণমান ঠিক রাখতে সহযোগিতা করুন। কোনো প্রকার প্রশ্ন থাকলে কমেন্ট করুন, আমি যথাসাথ্য চেষ্টা করবো আপনার প্রশ্নের উত্তর বা আপনাকে সহযোগিতা করার জন্য।

তথ্যসূত্র: সারাদিন ডট নিউজ

ফ্রিল্যান্সিংয়ে দক্ষতাই হলো আপনার মূল চাবিকাঠি, প্রশ্ন ও গল্পে ফ্রিল্যান্সিং এবং এই বিষয়ে নানা খুঁটিনাটি!

Write a comment....Cancel reply

Scroll to top
error: Content is protected !!
Exit mobile version